Most Important boyanath from Ulama about Tablig
Monday, March 25, 2019
Sunday, March 17, 2019
I am a university student.I am associated with the working of Dawat and Tablig.Recently some Olamas raised voice against some speech of Maolana Saad. Now if I don't believe in those speeches of Maolana Saad but follow his instructions in regard of the amal of Dawat and Tablig and do dawati work under his leadership.Is it permissible ?https://dud.edu.in/darulifta/?qa=1307/university-associated-instructions-leadership-permissible&show=1307#q1307
Answer
Darul Uloom Waqf Deoband INDIA fatwa about Maulana Saad
I am a university student.I am associated with the working of Dawat and Tablig.Recently some Olamas raised voice against some speech of Maolana Saad. Now if I don't believe in those speeches of Maolana Saad but follow his instructions in regard of the amal of Dawat and Tablig and do dawati work under his leadership.Is it permissible ?https://dud.edu.in/darulifta/?qa=1307/university-associated-instructions-leadership-permissible&show=1307#q1307
Answer
Sunday, March 10, 2019
Friday, February 22, 2019
بسم الله الرحمن الرحيم
السلام عليكم و رحمه الله و بركاته
সম্প্রতি প্রিয় শায়েখ হযরত মাওলানা মুফতি আব্দুল মালিক হাফিজাহুল্লাহ এর একটা মন্তব্যের পরে অনেক ভাই উনার সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করছেন।নিজামুদ্দিনের হযরতগণ নিশ্চয়ই আমাদেরকে এই শিক্ষা দেননাই যে,উলামায়ে কেরামের প্রতি আমরা বদজবানী করব।
আল্লাহ আমাদের পরস্পরের সম্পর্ককে সংশোধন করে দিন।
অপপ্রচার বহুত মারাত্মক জিনিস।বনু মুস্তালিকের যুদ্ধের পর মুনাফিকরা হযরত আয়িশা(রা) সম্পর্কে অপবাদ রটাতে শুরু করে।তারা এত প্রচন্ড অপপ্রচার চালাতে লাগলো যে অনেক বদরী সাহাবা(রা) তাদের কথায় প্রভাবিত হয়ে এই প্রচারনায় শরীক হয়ে গেলেন।
যাদের মধ্যে হযরত মেসতাহ (রা)অন্যতম যার ভরণপোষণ হযরত আবুবকর (রা) করেছিলেন।
এজন্য মাওলানা সা'দ সাহেব হাফিজাহুল্লাহকে মহব্বত করনেওয়ালা সাথীদের প্রতি অনুরোধ, যদি কোন আলিম অপপ্রচারে প্রভাবিত হয়ে বা উনার ইজতিহাদের মাধ্যমে হযরত মাওলানা সম্পর্কে কোন কথা বলেই ফেলেন তবে আমরা যেন উনার সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য না করি।
কারণ উনার ইজতিহাদে ভুল হলে উনি একটি নেকি পাবেন।আর সঠিক হলে দুইটি নেকি পাবেন ।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বুঝার তাওফিক দান করুন।
উম্মতের এই করুণ অবস্থায় এখলাসের সাথে আল্লাহ তাআলার দিকে মুতাওয়াজজুহ হয়ে কাজ করতে থাকি। যদি আমার কথা আর কাজ উম্মতের ঐক্যের কারণ হয় তাহলে বলি এবং করি, আর না হলে চুপ করে আল্লাহতায়ালা কে বলি এবং দোয়া কান্নাকাটি করি ,নিজের মুখকে সেলাই করে নেই।
والسلام ،و الله اعلم بالصواب
اسامه
হযরত মাওলানা মুফতি আব্দুল মালিক হাফিজাহুল্লাহ এর একটা মন্তব্যের ব্যাপারে মুফতি উসামা
بسم الله الرحمن الرحيم
السلام عليكم و رحمه الله و بركاته
সম্প্রতি প্রিয় শায়েখ হযরত মাওলানা মুফতি আব্দুল মালিক হাফিজাহুল্লাহ এর একটা মন্তব্যের পরে অনেক ভাই উনার সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করছেন।নিজামুদ্দিনের হযরতগণ নিশ্চয়ই আমাদেরকে এই শিক্ষা দেননাই যে,উলামায়ে কেরামের প্রতি আমরা বদজবানী করব।
আল্লাহ আমাদের পরস্পরের সম্পর্ককে সংশোধন করে দিন।
অপপ্রচার বহুত মারাত্মক জিনিস।বনু মুস্তালিকের যুদ্ধের পর মুনাফিকরা হযরত আয়িশা(রা) সম্পর্কে অপবাদ রটাতে শুরু করে।তারা এত প্রচন্ড অপপ্রচার চালাতে লাগলো যে অনেক বদরী সাহাবা(রা) তাদের কথায় প্রভাবিত হয়ে এই প্রচারনায় শরীক হয়ে গেলেন।
যাদের মধ্যে হযরত মেসতাহ (রা)অন্যতম যার ভরণপোষণ হযরত আবুবকর (রা) করেছিলেন।
এজন্য মাওলানা সা'দ সাহেব হাফিজাহুল্লাহকে মহব্বত করনেওয়ালা সাথীদের প্রতি অনুরোধ, যদি কোন আলিম অপপ্রচারে প্রভাবিত হয়ে বা উনার ইজতিহাদের মাধ্যমে হযরত মাওলানা সম্পর্কে কোন কথা বলেই ফেলেন তবে আমরা যেন উনার সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য না করি।
কারণ উনার ইজতিহাদে ভুল হলে উনি একটি নেকি পাবেন।আর সঠিক হলে দুইটি নেকি পাবেন ।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বুঝার তাওফিক দান করুন।
উম্মতের এই করুণ অবস্থায় এখলাসের সাথে আল্লাহ তাআলার দিকে মুতাওয়াজজুহ হয়ে কাজ করতে থাকি। যদি আমার কথা আর কাজ উম্মতের ঐক্যের কারণ হয় তাহলে বলি এবং করি, আর না হলে চুপ করে আল্লাহতায়ালা কে বলি এবং দোয়া কান্নাকাটি করি ,নিজের মুখকে সেলাই করে নেই।
والسلام ،و الله اعلم بالصواب
اسامه
Thursday, December 20, 2018
Monday, December 17, 2018
- Present Markaz Nizamuddin and Conspiracy inside By Maulana Shafeeq D.B. (Urdu) [wait few seconds to load audio]
Present Markaz Nizamuddin by Maulana Shafeeq D.B.
- Present Markaz Nizamuddin and Conspiracy inside By Maulana Shafeeq D.B. (Urdu) [wait few seconds to load audio]
Sunday, December 16, 2018
খুব জরুরি মনযোগের সাথে পড়তে হবে ৷
তাবলিগের বর্তমান সমস্যা নিয়ে ভারতের নদওয়াতুল উলামা-এর রেক্টর আল্লামা রাবে হাসান নদভী-এর গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য
---------------------------------------------
তাবলিগের বর্তমান সমস্যা নিয়ে ভারতের নদওয়াতুল উলামা-এর রেক্টর আল্লামা রাবে হাসান নদভী তাঁর এক বক্তব্যে বলেছেন, আমি ইসলামের ইতিহাস যতটুকু পড়েছি, এতে দেখেছি- এমন কোন সময় ছিলো না যার একদিকে উলামায়ে হক, অন্যদিকে উলামায়ে ছুঁ ছিলেন না। এমন কোন সময় যায়নি, যখন উলামাদের মধ্যে এমন এক গ্রুপ ছিলো না, যারা উলামায়ে হকের কথাকে ভুল ব্যাখ্যা করে ফিতনা সৃষ্টি করেনি। বিভিন্ন সময় উলামায়ে ছুঁরা গোটা উম্মতকে পথভ্রষ্ট করেছে। জঙ্গে জামল, জঙ্গে সিফফিন থেকে শুরু করে ইমাম হাসান-হোসেনের সময় এবং এরপর তাবিঈন, তবে তাবিঈনের সময়ের কথা মনে করুন। এরপরে যদি আমরা আমাদের সময়ে দারুল উলূম দেওবন্দের প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এবং তা ভেঙে দুভাগে বিভক্ত হওয়ার ইতিহাস দেখি, তবে অনেক কিছুই দেখতে পাবো। যদি আমরা কারি তৈয়ব সাহেবের সময় দারুল উলূম দেওবন্দের ইতিহাস দেখি তবে দেখবো সেই সময় কিছু আলেমের ভুল ধারণায়, ভুল চিন্তায় এবং অপপ্রচারের কারণে দারুল উলূম দেওবন্দকে দুভাগে বিভক্তি করেছে। এখানে মূলত এমন কিছু স্বার্থ কাজ করেছে যা নিজেদের ব্যক্তিগত পদ, পদবী এবং অর্থের জন্য ছিলো। কেউ কেউ এমন করতে চেয়েছেন নদওয়াতুল উলামাকে দু’ভাগে বিভক্ত করার জন্যও। আফসোসের কথা, হিন্দুস্থানে যে সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানই বড় হয়েছে তা ভেঙে ফেলার চেষ্টায় উলামায়ে ছু-এর গোষ্ঠি প্রত্যেক সময় প্রস্তুত থেকেছে। একটি বড় সংগঠন ছিলো জমিয়তে উলমা, তা ভেঙে দুভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। কারি তৈয়ব সাহেবের সময় কিছু উলামা, কিছু মাদরাসার ছাত্র তাঁকে প্রকাশ্য দৌড়িয়ে মাদরাসা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। তখন কারো কারো হাতে পিস্তলও ছিলো। এই কথাগুলো আমরা ভুলতে পারছি না।
আমার বন্ধুগণ! যে তাবলিগ জামায়াত দ্বীনের জন্য, দ্বীন রক্ষার জন্য কাজ করছে। হিন্দুস্থানের ৮০ ভাগ মাদরাসার ছাত্র তাবলিগ জামায়াতের সাথীদের সন্তান। আমরা প্রতিদিন দেখছি বড় বড় অনেক আলেমের ছেলে-মেয়ে মাদরাসায় লেখাপড়া না করে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল-কলেজে পড়ছেন, অথচ তাবলিগের সাথীদের সন্তানেরা মাদরাসায় পড়ছেন একটা চিন্তা থেকে, যে পৃথিবীব্যাপি দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাবেন। সাধারণ মানুষ তাবলিগের মেহনতে যাওয়ার কারণে মনে মনে চিন্তা করেন, তাদের সন্তানদের যে মাদরাসায় পড়িয়ে কোরআন শিখাবেন, আলিম বানাবেন এবং তা দিয়ে ইসলাম এবং মুসলমানদের ফায়দা করবেন। ইসলামের শান-শওকত বৃদ্ধি করবেন। যদি তাবলিগের আকাবিরদের চিন্তায় কিংবা কাজে কোনো প্রকার ত্রুটি থাকতো, তাহলে এমন হতো না।
তাবলিগে হযরত মাওলানা ইলিয়াস (র.)-এর সময় গেলো, হযরত মাওলানা ইউসুফ (র.)-এর সময় গেলো, হযরত মাওলানা এনামুল হাসান (র.)-এর সময় গেলো, তখন হযরত শায়খুলহাদিস জাকারিয়া (র.) উপস্থিত ছিলেন। আমরা যদি দেওবন্দের দিকে দৃষ্টি দেই, দেখব সেখানে মাওলানা আশারাফ আলী থানবি (র.), মাওলানা সৈয়দ হোসাইন আহমদ মাদানি (র.) উপস্থিত ছিলেন। হযরত মাওলানা কাসেন নানুতুবী (র.)-এর সন্তানেরাও উপস্থিত ছিলেন। মুফতি মাহমুদ, মুফতি কেফায়েতুল্লাহও উপস্থিত ছিলেন। হযরত মাওলানা ইলিয়াস (র.), হযরত মাওলানা ইউসুফ (র.), হযরত মাওলানা এনামুল হাসান (র.), শায়খুলহাদিস হযরত মাওলানা জাকারিয়া (র.) তারা মেহনত করতে থাকেন এবং কাজ সামনে যেতে থাকে।
মাওলানা সাদ (হাফিজাহুল্লাহ) তাবলিগের মেহনতকে নিজের জীবনের মকসুদ বানিয়ে নিয়েছেন। তিনি তাঁর চিন্তা এবং কর্মকে আল্লাহর দ্বীনের বিজয়ের জন্য, দ্বীনের ইজ্জতের জন্য ওয়াকফ করে দিয়েছেন। যারা তাবলিগকে নিজেদের রুটি-রুজি এবং সম্মানের মাধ্যম বানিয়ে ফেলেছিলেন মাওলানা সাদ ওদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি যখন এগুলো বন্ধের উদ্যোগ নিলেন, কিছুটা সংস্কার করতে চাইলেন, তখন একটি গ্রুপ তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করে দিল। ওরা অপপ্রচারের মাধ্যমে আমাদের কিছু উলামাকে বিভ্রান্তও করে ফেলেছে। এ কারণে তারা তাহকিক ছাড়াই বক্তব্য দিতে শুরু করলেন। ফলে আজ উম্মতের মধ্যে এক আশ্চর্যজনক সংঘাত শুরু হয়ে গেছে। এখন উলামারা এমন ভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন, যেন হক আর বাতিলের যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আমাদেরকে এই যুদ্ধ থেকে বাঁচতে হবে। হযরত আলী (র.) ও হযরত মোয়াবিয়া (র.)-এর মধ্যে যখন যুদ্ধ হয়, তখন সাহাবাদের একগ্রুপ উভয়কে বুঝিয়েছেন, বুঝানোর চেষ্টা করেছেন। খেলাফতের সময় নানা বিদ্রোহ ও বিশৃঙ্খলার ইতিহাস আমাদের সামনে।
আমি উলামাদের কাছে দরখাস্ত করছি তাবলিগের কাজকে সামনে নিয়ে যাওয়ার জন্য মাওলানা সাদ হাফিজল্লাহকে সবার সহযোগিতা করা প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, বিভিন্ন সময় বিভিন্নরূপে এখানে মোদির ফেতনা আস ছে, মোসাদ, সিআই এবং ‘র’-এর ফেতনা আসছে। আমাদেরকে তা খতম করতে হবে। এই ফেতনাগুলো ইসলামের ক্ষতি করছে, দ্বীনি প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি করছে। আমাদের খুঁজে বের করতে, আকাবিরদেরকে কোন পথে, কীভাবে মিথ্যা দিয়ে পথভ্রষ্ট করা হচ্ছে, এবং কারা পথভ্রষ্ট করছে। আমাদেরকে এই বিভ্রান্তির পথ বন্ধ করতে হবে।
আমি মাওলানা আরশাদ মাদানি হাফিজাল্লাহ, মাওলানা আবুল কাসেন নোমানী হাফিজাল্লাহ এর কাছে এবং দারুল উলুম দেওবন্দের ওই উলামাদের কাছে অনুরোধ করছি, তারা যেনো তাদের চিন্তার পরিবর্তন করে দ্বীনি কাজকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেন। দরখাস্ত করছি, আপনারা আপনাদের চিন্তা মধ্যে পরিবর্তন আনুন, দ্বীনি ফিকিরকে গুরুত্ব দিন।
Moulana rabey Hasan nadvi, moujuda halath aur moulana saad sab db kay ba...
খুব জরুরি মনযোগের সাথে পড়তে হবে ৷
তাবলিগের বর্তমান সমস্যা নিয়ে ভারতের নদওয়াতুল উলামা-এর রেক্টর আল্লামা রাবে হাসান নদভী-এর গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য
---------------------------------------------
তাবলিগের বর্তমান সমস্যা নিয়ে ভারতের নদওয়াতুল উলামা-এর রেক্টর আল্লামা রাবে হাসান নদভী তাঁর এক বক্তব্যে বলেছেন, আমি ইসলামের ইতিহাস যতটুকু পড়েছি, এতে দেখেছি- এমন কোন সময় ছিলো না যার একদিকে উলামায়ে হক, অন্যদিকে উলামায়ে ছুঁ ছিলেন না। এমন কোন সময় যায়নি, যখন উলামাদের মধ্যে এমন এক গ্রুপ ছিলো না, যারা উলামায়ে হকের কথাকে ভুল ব্যাখ্যা করে ফিতনা সৃষ্টি করেনি। বিভিন্ন সময় উলামায়ে ছুঁরা গোটা উম্মতকে পথভ্রষ্ট করেছে। জঙ্গে জামল, জঙ্গে সিফফিন থেকে শুরু করে ইমাম হাসান-হোসেনের সময় এবং এরপর তাবিঈন, তবে তাবিঈনের সময়ের কথা মনে করুন। এরপরে যদি আমরা আমাদের সময়ে দারুল উলূম দেওবন্দের প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এবং তা ভেঙে দুভাগে বিভক্ত হওয়ার ইতিহাস দেখি, তবে অনেক কিছুই দেখতে পাবো। যদি আমরা কারি তৈয়ব সাহেবের সময় দারুল উলূম দেওবন্দের ইতিহাস দেখি তবে দেখবো সেই সময় কিছু আলেমের ভুল ধারণায়, ভুল চিন্তায় এবং অপপ্রচারের কারণে দারুল উলূম দেওবন্দকে দুভাগে বিভক্তি করেছে। এখানে মূলত এমন কিছু স্বার্থ কাজ করেছে যা নিজেদের ব্যক্তিগত পদ, পদবী এবং অর্থের জন্য ছিলো। কেউ কেউ এমন করতে চেয়েছেন নদওয়াতুল উলামাকে দু’ভাগে বিভক্ত করার জন্যও। আফসোসের কথা, হিন্দুস্থানে যে সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানই বড় হয়েছে তা ভেঙে ফেলার চেষ্টায় উলামায়ে ছু-এর গোষ্ঠি প্রত্যেক সময় প্রস্তুত থেকেছে। একটি বড় সংগঠন ছিলো জমিয়তে উলমা, তা ভেঙে দুভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। কারি তৈয়ব সাহেবের সময় কিছু উলামা, কিছু মাদরাসার ছাত্র তাঁকে প্রকাশ্য দৌড়িয়ে মাদরাসা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন। তখন কারো কারো হাতে পিস্তলও ছিলো। এই কথাগুলো আমরা ভুলতে পারছি না।
আমার বন্ধুগণ! যে তাবলিগ জামায়াত দ্বীনের জন্য, দ্বীন রক্ষার জন্য কাজ করছে। হিন্দুস্থানের ৮০ ভাগ মাদরাসার ছাত্র তাবলিগ জামায়াতের সাথীদের সন্তান। আমরা প্রতিদিন দেখছি বড় বড় অনেক আলেমের ছেলে-মেয়ে মাদরাসায় লেখাপড়া না করে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল-কলেজে পড়ছেন, অথচ তাবলিগের সাথীদের সন্তানেরা মাদরাসায় পড়ছেন একটা চিন্তা থেকে, যে পৃথিবীব্যাপি দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছাবেন। সাধারণ মানুষ তাবলিগের মেহনতে যাওয়ার কারণে মনে মনে চিন্তা করেন, তাদের সন্তানদের যে মাদরাসায় পড়িয়ে কোরআন শিখাবেন, আলিম বানাবেন এবং তা দিয়ে ইসলাম এবং মুসলমানদের ফায়দা করবেন। ইসলামের শান-শওকত বৃদ্ধি করবেন। যদি তাবলিগের আকাবিরদের চিন্তায় কিংবা কাজে কোনো প্রকার ত্রুটি থাকতো, তাহলে এমন হতো না।
তাবলিগে হযরত মাওলানা ইলিয়াস (র.)-এর সময় গেলো, হযরত মাওলানা ইউসুফ (র.)-এর সময় গেলো, হযরত মাওলানা এনামুল হাসান (র.)-এর সময় গেলো, তখন হযরত শায়খুলহাদিস জাকারিয়া (র.) উপস্থিত ছিলেন। আমরা যদি দেওবন্দের দিকে দৃষ্টি দেই, দেখব সেখানে মাওলানা আশারাফ আলী থানবি (র.), মাওলানা সৈয়দ হোসাইন আহমদ মাদানি (র.) উপস্থিত ছিলেন। হযরত মাওলানা কাসেন নানুতুবী (র.)-এর সন্তানেরাও উপস্থিত ছিলেন। মুফতি মাহমুদ, মুফতি কেফায়েতুল্লাহও উপস্থিত ছিলেন। হযরত মাওলানা ইলিয়াস (র.), হযরত মাওলানা ইউসুফ (র.), হযরত মাওলানা এনামুল হাসান (র.), শায়খুলহাদিস হযরত মাওলানা জাকারিয়া (র.) তারা মেহনত করতে থাকেন এবং কাজ সামনে যেতে থাকে।
মাওলানা সাদ (হাফিজাহুল্লাহ) তাবলিগের মেহনতকে নিজের জীবনের মকসুদ বানিয়ে নিয়েছেন। তিনি তাঁর চিন্তা এবং কর্মকে আল্লাহর দ্বীনের বিজয়ের জন্য, দ্বীনের ইজ্জতের জন্য ওয়াকফ করে দিয়েছেন। যারা তাবলিগকে নিজেদের রুটি-রুজি এবং সম্মানের মাধ্যম বানিয়ে ফেলেছিলেন মাওলানা সাদ ওদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি যখন এগুলো বন্ধের উদ্যোগ নিলেন, কিছুটা সংস্কার করতে চাইলেন, তখন একটি গ্রুপ তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করে দিল। ওরা অপপ্রচারের মাধ্যমে আমাদের কিছু উলামাকে বিভ্রান্তও করে ফেলেছে। এ কারণে তারা তাহকিক ছাড়াই বক্তব্য দিতে শুরু করলেন। ফলে আজ উম্মতের মধ্যে এক আশ্চর্যজনক সংঘাত শুরু হয়ে গেছে। এখন উলামারা এমন ভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন, যেন হক আর বাতিলের যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আমাদেরকে এই যুদ্ধ থেকে বাঁচতে হবে। হযরত আলী (র.) ও হযরত মোয়াবিয়া (র.)-এর মধ্যে যখন যুদ্ধ হয়, তখন সাহাবাদের একগ্রুপ উভয়কে বুঝিয়েছেন, বুঝানোর চেষ্টা করেছেন। খেলাফতের সময় নানা বিদ্রোহ ও বিশৃঙ্খলার ইতিহাস আমাদের সামনে।
আমি উলামাদের কাছে দরখাস্ত করছি তাবলিগের কাজকে সামনে নিয়ে যাওয়ার জন্য মাওলানা সাদ হাফিজল্লাহকে সবার সহযোগিতা করা প্রয়োজন। মনে রাখতে হবে, বিভিন্ন সময় বিভিন্নরূপে এখানে মোদির ফেতনা আস ছে, মোসাদ, সিআই এবং ‘র’-এর ফেতনা আসছে। আমাদেরকে তা খতম করতে হবে। এই ফেতনাগুলো ইসলামের ক্ষতি করছে, দ্বীনি প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি করছে। আমাদের খুঁজে বের করতে, আকাবিরদেরকে কোন পথে, কীভাবে মিথ্যা দিয়ে পথভ্রষ্ট করা হচ্ছে, এবং কারা পথভ্রষ্ট করছে। আমাদেরকে এই বিভ্রান্তির পথ বন্ধ করতে হবে।
আমি মাওলানা আরশাদ মাদানি হাফিজাল্লাহ, মাওলানা আবুল কাসেন নোমানী হাফিজাল্লাহ এর কাছে এবং দারুল উলুম দেওবন্দের ওই উলামাদের কাছে অনুরোধ করছি, তারা যেনো তাদের চিন্তার পরিবর্তন করে দ্বীনি কাজকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেন। দরখাস্ত করছি, আপনারা আপনাদের চিন্তা মধ্যে পরিবর্তন আনুন, দ্বীনি ফিকিরকে গুরুত্ব দিন।
১০ ডিসেম্বর ২০১৮ রোজ সোমবার
অনুবাদ-মুহাম্মদ ফয়সাল
রাইবেন্ড এর সম্পর্কে আম ঘোষণা।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। বর্তমান পরিস্থিতি স্পষ্ট করার জন্য মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ডের পূর্বের রীতি অনুযায়ী, পাকিস্তানের মারকাজি মসজিদ মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ডের বুজুর্গ ও উলামায়ে কেরামের খাদেম মুফতি আব্দুল মুঈদ (মাঃ জিঃ) এর জবানে পাকিস্তানের সকল তাবলীগ প্রিয় মানুষের উদ্দেশ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করা যাচ্ছে। এই ঘোষণাটি প্রত্যেক নতুন ও পুরাতন সাথী মনোযোগ দিয়ে শুনি এবং দ্রুত প্রত্যেক নতুন ও পুরাতন সাথীদের কাছে পৌঁছে দেই। জাজাকুমুল্লাহ খাইরান।
রাইবেন্ডের বুজুর্গ মুফতি আব্দুল মুঈদ (মাঃ জিঃ) এর ঘোষণাঃ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। মারকাজি মসজিদ মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড এর ব্যপারে পাকিস্তানের সকল নতুন ও পুরাতন তাবলীগের সাথীদের জন্য স্পষ্ট ভাষায় এই এলান করা যাচ্ছে যে, আজ থেকে প্রায় ৭০ বছর পূর্বে কিছু মুখলেস মেওয়াতি বুজুর্গগণ, হজরত হাজী আব্দুল ওয়াহাব (রহঃ) ও তার সাথীগণ দিল্লির তাবলীগী মারকাজ বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিনের জেলা শাখা হিসেবে পাকিস্তানের মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ডের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। আর যুগ যুগ ধরে রাইবেন্ড মারকাজের পুরা কাজ নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীনে ও পরামর্শের মাধ্যমেই চলে আসছে।
তারপর আস্তে আস্তে এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত হতে লাগল যে মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ তাবলীগের আলমী মারকাজ, নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীন নয় এবং নিজামুদ্দিন মারকাজের শাখাও নয়। যে কারনে পাকিস্তান ও অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে অত্যন্ত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হল আর কাজের ক্ষতি হয়ে গেল।
এই জন্য প্রত্যেক সাধারন ও বিশেষ মানুষের জন্য স্পষ্টভাবে এই ঘোষণা করা যাচ্ছে যে, মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ পূর্বের মতই ও পূর্বের রীতি অনুযায়ী এখনও তাবলীগী মারকাজ বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিনের জেলা শাখা হিসেবেই আছে এবং এখনও রাইবেন্ড মারকাজ নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীনেই আছে।
মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্দ মারকাজ নিজামুদ্দিন মারকাজের মোকাবেলায় তাবলীগের স্বয়ংসম্পূর্ণ আলমী মারকাজ কখনোই নয়। অন্যান্য দেশের মত পাকিস্তানের তাবলীগের সমস্ত কাজও পূর্বের মত বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিনের সাথেই সম্পর্কযুক্ত।
দুনিয়ার শীর্ষ তাবলীগের মুরুব্বীদের রায়ের মধ্যে অবশ্যই কিছু মতভেদ হয়েছে যা কিনা অতি শীঘ্রই আল্লাহ তায়ালার ফজলে দূর হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। সুতরাং তাবলীগের মারকাজগুলোর একত্রীকরণের চাহিদা এটাই যে পাকিস্তানের সমস্ত শহর, সমস্ত মারকাজ মসজিদ ও অন্য সব মসজিদগুলো মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজের মাধ্যমে তাবলীগের মূল মারকাজ বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীনে কাজ করতে থাকে। আর অন্য কোন রায় প্রতিষ্ঠা না করে। জাজাকুমুল্লাহ খাইরান। আহসানুল জাজা।
এটা মনে থাকে যে, এই অডিও ক্লিপ জারি করার পিছনে আমাদের দুইটি উদ্দেশ্য আছে। এক, আমাদের বড়দের একটা পেরেশানি দূর করা প্রয়োজন। কেননা দাওয়াত ও তাবলীগের মারকাজগুলোর একত্রীকরণের বিষয়বস্তুর উপর আমাদের পক্ষ থেকে পূর্বে একটা অডিও ক্লিপ জারি করা হয়েছিল যার মাধ্যমে পাকিস্তানের সমস্ত মারকাজ মসজিদগুলোকে নিজামুদ্দিন মারকাজের সাথে সম্পর্ক করার জন্য দাওয়াত দেওয়া হয়েছিল। এই অডিও ক্লিপ এর দ্বারা সেটাকেই কিছু পুনঃগঠন করা হল। সেটা হল মারকাজগুলোর একত্রীকরণের বর্তমান চাহিদা এটাই যে সমস্ত শহরের মারকাজগুলোকে রাইবেন্ড মারকাজের মাধ্যমে নিজামুদ্দিন মারকাজের সাথে সম্পর্কযুক্ত করে রাখতে হবে।
এই অডিও ক্লিপ এর দ্বিতীয় উদ্দেশ্য এই যে এর মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের স্পষ্টতা করা প্রয়োজন সেটা হল মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ আগের মত তার পূর্বের নিয়মের উপরই কায়েম আছে। অর্থাৎ মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ নিজামুদ্দিন মারকাজেরই শাখা। ফাকাদ ওয়াস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহ।
বান্দা আব্দুল মুঈদ,
মুলতান, পাকিস্তান।
হজরত মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড, পাকিস্তানের নগণ্য খাদেম।
অডিও লিংক...https://youtu.be/KxqHebnhFzw
Eham Elaan Markaz Raiwind Walon k Naam
১০ ডিসেম্বর ২০১৮ রোজ সোমবার
অনুবাদ-মুহাম্মদ ফয়সাল
রাইবেন্ড এর সম্পর্কে আম ঘোষণা।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। বর্তমান পরিস্থিতি স্পষ্ট করার জন্য মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ডের পূর্বের রীতি অনুযায়ী, পাকিস্তানের মারকাজি মসজিদ মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ডের বুজুর্গ ও উলামায়ে কেরামের খাদেম মুফতি আব্দুল মুঈদ (মাঃ জিঃ) এর জবানে পাকিস্তানের সকল তাবলীগ প্রিয় মানুষের উদ্দেশ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করা যাচ্ছে। এই ঘোষণাটি প্রত্যেক নতুন ও পুরাতন সাথী মনোযোগ দিয়ে শুনি এবং দ্রুত প্রত্যেক নতুন ও পুরাতন সাথীদের কাছে পৌঁছে দেই। জাজাকুমুল্লাহ খাইরান।
রাইবেন্ডের বুজুর্গ মুফতি আব্দুল মুঈদ (মাঃ জিঃ) এর ঘোষণাঃ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। মারকাজি মসজিদ মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড এর ব্যপারে পাকিস্তানের সকল নতুন ও পুরাতন তাবলীগের সাথীদের জন্য স্পষ্ট ভাষায় এই এলান করা যাচ্ছে যে, আজ থেকে প্রায় ৭০ বছর পূর্বে কিছু মুখলেস মেওয়াতি বুজুর্গগণ, হজরত হাজী আব্দুল ওয়াহাব (রহঃ) ও তার সাথীগণ দিল্লির তাবলীগী মারকাজ বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিনের জেলা শাখা হিসেবে পাকিস্তানের মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ডের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। আর যুগ যুগ ধরে রাইবেন্ড মারকাজের পুরা কাজ নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীনে ও পরামর্শের মাধ্যমেই চলে আসছে।
তারপর আস্তে আস্তে এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত হতে লাগল যে মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ তাবলীগের আলমী মারকাজ, নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীন নয় এবং নিজামুদ্দিন মারকাজের শাখাও নয়। যে কারনে পাকিস্তান ও অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে অত্যন্ত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হল আর কাজের ক্ষতি হয়ে গেল।
এই জন্য প্রত্যেক সাধারন ও বিশেষ মানুষের জন্য স্পষ্টভাবে এই ঘোষণা করা যাচ্ছে যে, মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ পূর্বের মতই ও পূর্বের রীতি অনুযায়ী এখনও তাবলীগী মারকাজ বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিনের জেলা শাখা হিসেবেই আছে এবং এখনও রাইবেন্ড মারকাজ নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীনেই আছে।
মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্দ মারকাজ নিজামুদ্দিন মারকাজের মোকাবেলায় তাবলীগের স্বয়ংসম্পূর্ণ আলমী মারকাজ কখনোই নয়। অন্যান্য দেশের মত পাকিস্তানের তাবলীগের সমস্ত কাজও পূর্বের মত বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিনের সাথেই সম্পর্কযুক্ত।
দুনিয়ার শীর্ষ তাবলীগের মুরুব্বীদের রায়ের মধ্যে অবশ্যই কিছু মতভেদ হয়েছে যা কিনা অতি শীঘ্রই আল্লাহ তায়ালার ফজলে দূর হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। সুতরাং তাবলীগের মারকাজগুলোর একত্রীকরণের চাহিদা এটাই যে পাকিস্তানের সমস্ত শহর, সমস্ত মারকাজ মসজিদ ও অন্য সব মসজিদগুলো মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজের মাধ্যমে তাবলীগের মূল মারকাজ বাংলা মসজিদ নিজামুদ্দিন মারকাজের অধীনে কাজ করতে থাকে। আর অন্য কোন রায় প্রতিষ্ঠা না করে। জাজাকুমুল্লাহ খাইরান। আহসানুল জাজা।
এটা মনে থাকে যে, এই অডিও ক্লিপ জারি করার পিছনে আমাদের দুইটি উদ্দেশ্য আছে। এক, আমাদের বড়দের একটা পেরেশানি দূর করা প্রয়োজন। কেননা দাওয়াত ও তাবলীগের মারকাজগুলোর একত্রীকরণের বিষয়বস্তুর উপর আমাদের পক্ষ থেকে পূর্বে একটা অডিও ক্লিপ জারি করা হয়েছিল যার মাধ্যমে পাকিস্তানের সমস্ত মারকাজ মসজিদগুলোকে নিজামুদ্দিন মারকাজের সাথে সম্পর্ক করার জন্য দাওয়াত দেওয়া হয়েছিল। এই অডিও ক্লিপ এর দ্বারা সেটাকেই কিছু পুনঃগঠন করা হল। সেটা হল মারকাজগুলোর একত্রীকরণের বর্তমান চাহিদা এটাই যে সমস্ত শহরের মারকাজগুলোকে রাইবেন্ড মারকাজের মাধ্যমে নিজামুদ্দিন মারকাজের সাথে সম্পর্কযুক্ত করে রাখতে হবে।
এই অডিও ক্লিপ এর দ্বিতীয় উদ্দেশ্য এই যে এর মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের স্পষ্টতা করা প্রয়োজন সেটা হল মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ আগের মত তার পূর্বের নিয়মের উপরই কায়েম আছে। অর্থাৎ মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড মারকাজ নিজামুদ্দিন মারকাজেরই শাখা। ফাকাদ ওয়াস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহ।
বান্দা আব্দুল মুঈদ,
মুলতান, পাকিস্তান।
হজরত মাদ্রাসা আরাবিয়া রাইবেন্ড, পাকিস্তানের নগণ্য খাদেম।
অডিও লিংক...https://youtu.be/KxqHebnhFzw
Category
Total Pageviews
Search Here
What Ulama Says About Maulana Saad?
- Darul Uloom Waqf Deoband INDIA (1)
- Maulana Saaad (6)
- Maulana Shafeeq (1)
- Moulana rabey Hasan nadvi (1)
- Mufti Munir Sab (2)
- Mufti Naeem Sahab (1)
- Mufti Usama (1)
Pages
Featured Post
All Audio Clips By Ulama
Present Markaz Nizamuddin and Conspiracy inside By Maulana Shafeeq D.B. Second


